একটি নির্ঘুম রাত ও নতুন দিনের সূচনা।
অন্য সব দিন আর রাতের মত আজকের রাত ও দিন। প্রতিদিন আমি ঘুম থেকে উঠে ভাবি আমি কেন এই ভাবে চলতেছি? সবার জীবনেই অনেক ছোট বড় অনেক কষ্ট আছে।তবে যার যার কষ্ট তার তার কাছে বিশাল।
আমি যখন এই ব্লগটি লিখছি, তখন আমরাই ভুলের জন্য কিছু লেখা সেভ না করার কারনে মুছে গেছে তাও কিন্তু আমি হাল ছেড়ে দেই নাই। আবার আমার সেই আবেগ আর মনের কথা গুলি প্রকাশ করার জন্য লিখতে বসে গেছি।
আজকে আমরা যেই চরম একটা অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি, পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষ এক সময় না এক সময় সেই পরিস্থিতি পার করেছে তবে একটু ভিন্ন উপায়ে। যার যার মত সে তার সেই সমস্যার সমাধান করেছে।
আচ্ছা, আমরা অনেক দিন আগের কথা ফিরে যাই সেই বেগম রোকেয়া সাখাওত হোসেনের সময়ে। যাকে নারী জাগরণের অগ্রদুত বলা হয়, সেই বেগম রোকেয়াও কি খুব সহজেই সেই পরিস্থিতি পার করতে পেরেছিল? সেটা ছিল একটা বিপ্লবীয় পরিবর্তন আর সেই পরিবর্তন একদিনে আসে নাই। যার জন্য আজকের নারীজাতি পড়াশোনা করার সুযোগ পেয়েছে। তবে আমরা এখনকার ছেলেপেলেরা কেন হঠাৎ করেই যে কোন ছোট্ট বিষয়ে ভিষণ হতাশায় ডুবে যাই? কেন? এখন আমার প্রশ্ন পরিবর্তন কি একদিনে সম্ভব?
আমি একবার হতাশ হয়ে আমার ভাইকে বলেছিলাম, কিছুই ভাল লাগে না।
ও আমাকে জিজ্ঞেস করেছিল, তোর কি গেইম খেলতে ভাল লাগে?
আমি বলেছি হু, ভালই লাগে।
তবে কেন তোর এই লাইফ ভাল লাগে না? এই লাইফটা একটা জীবন্ত গেইম। সব অবস্টাকল গুলা জীবন্ত,
No lake in this real life game. No hang, No net problem. So enjoy your life, do it what do you want?
নিজের হাতে সব করবি, প্লেন করবি।
আমিও ঠিক একই রকম ভাবতাম, লাইফা বুঝি গেইমই। আসলেই তো, ও খারাপ বলে নাই।
I should START a new game with a new Season.
এমন অনেক লাইফের গল্প আমি জানি যারা অনেক খারাপ পরিস্থিতির মাঝ দিয়ে গিয়েও পরিবর্তন এর জন্য অপেক্ষা করে। তবে আমরা কেন নই?
নিজের লাইফটা শুধুই নিজেরই। ভারচুয়াল গেইম এর মতনা এই রিয়েল লাইফ গেইম, শুধু একটাই পার্থক্য ভার্চুয়াল জগতের গেইমে মারা গেলে আবার ফিরে আসা যায় কিন্তু এই রিয়েল লাইফের গেইমে এক বার মরে গেলে আর ফিরে আসা কোন ভাবেই সম্ভব না। তাই আমরা চরম হতাশার মাঝেও যেন মরে যাওয়ার কথা না ভাবি।
আমরা যখন PUBG (the most popular game) এ winner winner chicken dinner না পাই তখন কি করি? Enemy এর হাতে তো অনেক বারই মরলাম তাই বলে কি গেইমস খেলা ছেড়ে দেই? দেই না। যতক্ষন পর্যন্ত সেই winner winner chicken dinner না পাই ততক্ষন পর্যন্ত চেস্টা করি আর না পারলে আবার পরের দিনের জন্য তৈরি হই। তবে কেন এই GOD gifted এই অমূল্য জীবনকে কিছু কিছু অমুক বিষয়ের জন্য ঠুনকো ভেবে মরার কথাই আগে ভাবি আর ভাবি এইটাই চির মুক্তির পথ? কেন আমারা কি পারি না আবার সেই ফেইল প্রজেক্টটা আরেক বার ওপেন করতে।
আজকে যারা আমার ব্লগটি পরছেন, যারা হতাশায় আছেন আমার মত। ভাবছেন জীবনের সব রঙ হারিয়ে গেছে। চলুন আবার নতুন করে জীবনের গেইমটা শুরু করি।
দেখিই না শুরু করে ,
শেষটা না হয় রইলই unpredictable হয়ে।
আমি যখন এই ব্লগটি লিখছি, তখন আমরাই ভুলের জন্য কিছু লেখা সেভ না করার কারনে মুছে গেছে তাও কিন্তু আমি হাল ছেড়ে দেই নাই। আবার আমার সেই আবেগ আর মনের কথা গুলি প্রকাশ করার জন্য লিখতে বসে গেছি।
আজকে আমরা যেই চরম একটা অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি, পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষ এক সময় না এক সময় সেই পরিস্থিতি পার করেছে তবে একটু ভিন্ন উপায়ে। যার যার মত সে তার সেই সমস্যার সমাধান করেছে।
আচ্ছা, আমরা অনেক দিন আগের কথা ফিরে যাই সেই বেগম রোকেয়া সাখাওত হোসেনের সময়ে। যাকে নারী জাগরণের অগ্রদুত বলা হয়, সেই বেগম রোকেয়াও কি খুব সহজেই সেই পরিস্থিতি পার করতে পেরেছিল? সেটা ছিল একটা বিপ্লবীয় পরিবর্তন আর সেই পরিবর্তন একদিনে আসে নাই। যার জন্য আজকের নারীজাতি পড়াশোনা করার সুযোগ পেয়েছে। তবে আমরা এখনকার ছেলেপেলেরা কেন হঠাৎ করেই যে কোন ছোট্ট বিষয়ে ভিষণ হতাশায় ডুবে যাই? কেন? এখন আমার প্রশ্ন পরিবর্তন কি একদিনে সম্ভব?
আমি একবার হতাশ হয়ে আমার ভাইকে বলেছিলাম, কিছুই ভাল লাগে না।
ও আমাকে জিজ্ঞেস করেছিল, তোর কি গেইম খেলতে ভাল লাগে?
আমি বলেছি হু, ভালই লাগে।
তবে কেন তোর এই লাইফ ভাল লাগে না? এই লাইফটা একটা জীবন্ত গেইম। সব অবস্টাকল গুলা জীবন্ত,
No lake in this real life game. No hang, No net problem. So enjoy your life, do it what do you want?
নিজের হাতে সব করবি, প্লেন করবি।
আমিও ঠিক একই রকম ভাবতাম, লাইফা বুঝি গেইমই। আসলেই তো, ও খারাপ বলে নাই।
I should START a new game with a new Season.
এমন অনেক লাইফের গল্প আমি জানি যারা অনেক খারাপ পরিস্থিতির মাঝ দিয়ে গিয়েও পরিবর্তন এর জন্য অপেক্ষা করে। তবে আমরা কেন নই?
নিজের লাইফটা শুধুই নিজেরই। ভারচুয়াল গেইম এর মতনা এই রিয়েল লাইফ গেইম, শুধু একটাই পার্থক্য ভার্চুয়াল জগতের গেইমে মারা গেলে আবার ফিরে আসা যায় কিন্তু এই রিয়েল লাইফের গেইমে এক বার মরে গেলে আর ফিরে আসা কোন ভাবেই সম্ভব না। তাই আমরা চরম হতাশার মাঝেও যেন মরে যাওয়ার কথা না ভাবি।
আমরা যখন PUBG (the most popular game) এ winner winner chicken dinner না পাই তখন কি করি? Enemy এর হাতে তো অনেক বারই মরলাম তাই বলে কি গেইমস খেলা ছেড়ে দেই? দেই না। যতক্ষন পর্যন্ত সেই winner winner chicken dinner না পাই ততক্ষন পর্যন্ত চেস্টা করি আর না পারলে আবার পরের দিনের জন্য তৈরি হই। তবে কেন এই GOD gifted এই অমূল্য জীবনকে কিছু কিছু অমুক বিষয়ের জন্য ঠুনকো ভেবে মরার কথাই আগে ভাবি আর ভাবি এইটাই চির মুক্তির পথ? কেন আমারা কি পারি না আবার সেই ফেইল প্রজেক্টটা আরেক বার ওপেন করতে।
আজকে যারা আমার ব্লগটি পরছেন, যারা হতাশায় আছেন আমার মত। ভাবছেন জীবনের সব রঙ হারিয়ে গেছে। চলুন আবার নতুন করে জীবনের গেইমটা শুরু করি।
দেখিই না শুরু করে ,
শেষটা না হয় রইলই unpredictable হয়ে।
খুব সুন্দর ইন্সপিরেশনাল কথা লিখেছো বান্ধবী🤔
ReplyDelete